প্রযুক্তির এই যুগে ইন্টারনেট থেকে টাকা আয় করার বিষয়টা সর্বদা সাধারণ মানুষের কাছে আক্ট্ন্ডি একটি সমাচার হয়ে দাঁড়িয়েছে। এ কারণেই ইন্টারনেট থেকে টাকা আয় করা যায় কিভাবে এই ব্যপারে জানার কৌতুহল কম-বেশি প্রায় সকলের মধ্যেই সৃষ্টি হয়েছে।
তাছাড়া চাকরির অভাবে যুব সমাজের মাঝে বেকারত্বের হার ক্রমন্বয়ে বৃদ্ধিতে থাকায় অনলাইন ইনকামের প্রতিই সকলেই ঝুঁকছে। এটি অবশ্যই আক্ন্র একটি দিক। ইন্টারনেটে প্রচুর বেশি জব অপর্চুনিটি আছে যা সাধারণ চাকরিগুলোর ক্ষেত্রে আমরা দেখতে পাই না।
ইন্টারনেট থেকে করার সবচেয়ে বৃহৎ অ্যাডভান্টেজ হচ্ছে নিজের ঘরে বসেই রোজগার করা যায়। আবার বেশিরভাগ চাকরির ক্ষেত্রেই কোনো ইনভেস্ট এর চাই নেই। একমাত্র ইন্টারনেট সংযোগবিশিষ্ট একটি পিসি বা ল্যাপটপ হলেই চলে। একসাথে যে কোনো বিষয়ের একটি স্কিল প্রয়োজন হয়।
ইন্টারনেট থেকে কিভাবে টাকা আয় করা যায়?
ইন্টারনেট থেকে বিভিন্ন উপায়ে ইনকাম করা সম্ভব। এখানে ১০ টি স্কিল বা পদ্ধতির কথা উল্লেখ করা হয়েছে, যেগুলোর সাহায্যে আপনি ইন্টারনেট হতে রোজগার করার জন্য পারবেন।
ব্লগিং করে টাকা আয়
ইন্টারনেট থেকে টাকা আয় করার জনপ্রিয় একটি উপায় হলো ব্লগিং। ব্লগিং এর সাহায্যে বিভিন্ন উপায়ে ইনকাম করা যায়। ব্লগিং মানে নিজস্ব একটি সাইটে আপনি বিভিন্ন বিষয় নিয়ে লেখালেখি করলেন এবং যেই লেখাগুলো আপনার পাঠকেরা পড়ার উদ্দেশ্যে আপনার ওয়েবসাইটে প্রবেশ করবে।
ব্লগিং করে রোজগার করার ১টি উৎকৃষ্ট উপায় হচ্ছে এডসেন্স প্রোগ্রামের মাধ্যমে। এডসেন্স হলো গুগলের একটি প্রোগ্রাম যা ওয়েবসাইট পাবলিশারদের নিকট অ্যাডভারটাইজমেন্ট দেয়। যখন কেউ আপনার ওয়েবসাইটে প্রবেশ করে তার সাথে অ্যাডভারটাইজমেন্ট ক্লিক করে, সেই সময় আপনি কতিপয় টাকা উপার্জন করার জন্য পারেন।
ব্লগিং করে করার আরও আদার্স উপায় হলো:
অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং: আপনি আপনার ব্লগের মাধ্যমে অন্য কোম্পানির কোন পণ্য বা পরিষেবা বিক্রি করার জন্য পারেন অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এর পদ্ধতি অনুসরণ করে। যেখানে কোনো কোম্পানির প্রোডাক্ট পণ্যের বিজ্ঞাপন বা লিঙ্ক শেয়ার করার জন্য হবে এবং আপনার পাঠকের মধ্য থেকে কেউ যদি লিংকে ক্লিক করে উক্ত পণ্য বা সার্ভিস ক্রয় করে, তাহলে আপনি কোম্পানির পক্ষ হতে ১টি ডিস্কাউন্ট পাবেন।
স্পন্সরশিপ: আপনি আপনার ব্লগে কোনো কোম্পানির ১টি পণ্য বা পরিষেবার বিজ্ঞাপন করতে পারেন তার সাথে তার বিনিময়ে টাকা উপার্জন করার জন্য পারেন।
পেইড রিভিউ: পেইড রিভিউ মানে হচ্ছে কোন ইন্সটিটিউট বা প্রডাক্টের ব্যপারে আপনার অভিব্যাক্তি লেখা। আপনি আপনার ব্লগে কোন প্রতিষ্ঠান বা প্রডাক্ট বিষয়ক একটি রিভিউ লিখে প্রতিষ্ঠানটি হতে টাকা উপার্জন করার জন্য পারেন।
একটি পেইড রিভিউ লেখার জন্য আপনাকে প্রথমে কোন ১টি ইন্সটিটিউট বা প্রডাক্ট বেছে নেওয়া লাগবে। এরপর আপনাকে সেই প্রতিষ্ঠান বা প্রডাক্ট নিয়ে কতিপয় লিখতে হবে। লিখার টাইম আপনি ব্যাপারটা ভালোভাবে পর্যালোচনা করে লিখতে পারেন যাতে প্রতিষ্ঠান বা প্রডাক্টের সম্মন্ধে আপনার পাঠকেরা জানতে পারে তার সাথে তাদের কাছে যেনো গ্রহণযোগ্যতা পায়। এর বিনিময়ে ইন্সটিটিউট হতে আপনি ইনকাম করার জন্য পারবেন।
ইউটিউবিং করে টাকা আয়
ইউটিউব প্লাটফর্মে ভিডিও সৃষ্টি করেও আপনি ইন্টারনেট থেকে টাকা করার জন্য পারবেন। ইউটিউব এবং ব্লগিং থেকে রোজগার এর পদ্ধতি প্রায় একই। কিন্তু ইউটিউব ব্লগিং অপেক্ষা হওয়ায় এটি হতে পারে আপনার জন্যও একটি সুবিধাজনক অনলাইন ইনকাম সোর্স।
কিন্তু ইউটিউবে ভিডিও তৈরি করে ইন্টারনেট থেকে কেমন করে টাকা ইনকাম করা যায় এই ব্যপারে অনেকেরই ক্লিয়ার ধারণা নেই। তাদের বুঝার সুবিধার্থে ইউটিউব থেকে আয় করার বিভিন্ন পদ্ধতি উল্লেখ করা হলোঃ –
ইউটিউব পার্টনারশিপ প্রোগ্রামঃ এটি মূলত ইউটিউব ভিডিও মনিটাইজ করার খুবই সনামধন্য একটি পদ্ধতি। ইউটিউব পার্টনারশিপ প্রোগ্রামে অংশগ্রহণ করে আপনি ইউটিউব ভিডিওগুলোর সাথে এডসেন্স অ্যাডভারটাইজমেন্ট জয়েন করার জন্য পারেন।
এজন্য আপনার চ্যানেলে ১০০০ সাবস্ক্রাইবার থাকতে হবে তার সাথে ১২ মাসের ভিতরে কমপক্ষে ৪০০০ ঘন্টা ওয়াচ টাইম থাকতে হবে। কিংবা ১০০০ সাবস্ক্রাইবার এবং ৯০ দিনের মধ্যে ১০ মিলিয়ন শর্ট ভিডিও ভিউ চাই হবে। এরই মধ্যদিয়ে আপনি ইউটিউব পার্টনারশিপ প্রোগ্রামে অংশগ্রহণ করতে পারেন।
স্পন্সরশিপ প্রোগ্রামঃ স্পন্সরশিপ প্রোগ্রাম বলতে কোনো কোম্পানি বা ব্যক্তির প্রোডাক্ট, সেবা বা সেবা আপনি আপনার চ্যানেলের ভিডিওর সাহায্যে প্রমোট করে দিলেন, তার সাথে এর বিনিময়ে আপনাকে অর্থ প্রদান করবে।
পেইড রিভিউ: এই বিষয়টাও স্পন্সরশিপ প্রোগ্রাম এর মতই কাজ করে। অর্থাৎ, আপনি কোনো সংস্থা বা তার প্রোডাক্ট সম্মন্ধে ডিটেইলস বিষয়াদি আপনার ভিডিওতে তুলে ধরবেন, যেনো সেই এজেন্সি বা তার প্রোডাক্ট সম্পর্কে আপনার দর্শকেরা দেখতে পারে তার সাথে তারাও যেনো সংগঠন বা প্রোডাক্টের ইউজার হতে ইচ্ছেপোষণ করে।
অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং: অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এর সাহায্যে রোজগার করার বিষয়টা ইতোমধ্যেই বলা হয়েছে। কেবলমাত্র এতটুকু জেনে রাখুন যে, ব্লগিং তার সাথে ইউটিউবিং এর উভয় প্লাটফর্মে একই নিয়মেই অ্যাফিলিয়েট প্রচার করে ইন্টারনেট থেকে টাকা রোজগার করা যায়।
ই-কমার্স এর সাহায্যে টাকা আয়
ইন্টারনেট হতে টাকা করার জন্য ই-কমার্স ব্যবসা প্রচুর জনপ্রিয় ১টি কাজ। অ্যামাজন, আলিবাবা ইত্যাদির মতো বৃহৎ বিশাল ওয়েবসাইট গুলো মূলত ই-কমার্স বিজনেসের দ্বারাই বিশ্বব্যাপী নামযশ অর্জন করেছেন। তারা ই-কমার্স ব্যবসার সাহায্যে বিলিয়ন বিলিয়ন ডলার ইন্টারনেট থেকে রোজগার করছেন।
ই-কমার্স মূলত আপনার একটি অনলাইন ব্যবসা। যেখানে ফিজিক্যাল প্রোডাক্টের একসাথে মডার্ন প্রোডাক্টও বিক্রি করতে পারবেন। আপনি যদি বাংলাদেশের সবচেয়ে বৃহৎ ই-কমার্স ওয়েবসাইট ”দারাজ” -এ প্রবেশ করেন, তবে ই-কমার্স ব্যবসা সম্মন্ধে একটি সুস্পষ্ট আন্দাজ পাবেন।
এফিলিয়েট মার্কেটিং করে টাকা আয়
এফিলিয়েট প্রচার হলো ইন্টারনেট হতে টাকা আয় করার এমন একটি উপায় যেখানে আপনি কোনো কোম্পানির পণ্যের বিজ্ঞাপন করবেন এবং সেই পণ্যটি বিক্রি হলে আপনি ডিস্কাউন্ট পাবেন। এটি একটি প্যাসিভ রোজগার প্রক্রিয়া।
কমিশন মূলত বিক্রিত পণ্যের দামের উপর নির্ভর করে। এফিলিয়েট প্রচার মূলত প্রোডাক্টের লিংকের উপর ভিত্তি করে কার্যকর। প্রোডাক্টের বিজ্ঞাপনের প্রদত্ত লিঙ্ক এর মাধ্যমে একটি স্পেশাল ট্র্যাকিং কোড থাকে যাতে পণ্যটি ক্রয়ের জন্য কেউ আপনার এডসের উপর ক্লিক করলে সেই ইভেন্ট ট্র্যাক করা যায়।
এফিলিয়েট প্রচার করে অনলাইন থেকে ইনকাম করার জন্য একটি ব্যক্তিগত ব্লগ ওয়েবসাইট বা ইউটিউব চ্যানেল থাকলে অ্যাডভান্টেজ হয়। আবার যে কোনো সোশাল গণমাধ্যম প্রয়োগ করেও এফিলিয়েট মার্কেটিং করা যায়।
ওয়েব ডেভেলপমেন্ট এবং ডিজাইন করে টাকা আয়
ওয়েব ডেভেলপমেন্ট এবং ওয়েব ডিজাইন ১টি পেশাদার ক্যারিয়ার পরিমাণে উপলব্ধ তার সাথে এর মাধ্যমে আপনি ইন্টারনেটে আয় করার জন্য পারেন।
ফ্রিল্যান্সিং প্লাটফর্ম ব্যবহার করে ওয়েবসাইট ডিজাইন এবং ডেভেলপমেন্ট প্রজেক্ট নিয়ে জগতের নানারকম রাষ্ট্রের কোম্পানির সঙ্গে কাজ করা যায় ।
আপনি ফাইভার, আপওয়ার্ক, গুরুওয়া প্রভৃতি প্লাটফর্মে নিজের পেশাদারি প্রতিভার উপর ভিত্তি করে কাজ করার জন্য পারবেন এবং প্রত্যেকটি প্রজেক্টের জন্য পরিমাণগত খরচ সিলেক্ট করার জন্য পারেন।
আবার চাইলে ব্যক্তিগত ওয়েবসাইটের মাধ্যমেও আপনি ওয়েব ডেভেলপমেন্ট এবং ওয়েব ডিজাইন পরিসেবা প্রদান করে ইন্টারনেট থেকে টাকা রোজগার করতে পারবেন।
স্টক ফটোগ্রাফি করে টাকা আয়
স্টক ফটোগ্রাফি হচ্ছে বিভিন্ন পিকচারের কোনো একটি সংগ্রহশালা, যা ১টি ওয়েবসাইট বা একটি অনলাইন মার্কেটপ্লেসের মাধ্যমে বিক্রি করা যাবে। আপনি আপনার ক্যামেরার মাধ্যমে পিকচার তুলে ১টি স্টক ফটোগ্রাফি সাইটে আপলোড করতে পারেন, তার সাথে সেই ছবিটি যখন কেউ ডাউনলোড করবে সেই সময় আপনি ডিস্কাউন্ট পাবেন।
কিন্তু ফটো বিক্রি করে ইন্টারনেট থেকে কেমন করে টাকা আয় করা যায়, এই বিষয়টা অধিকাংশই বুঝেনা। আবার কেউ কেউ এটি বিশ্বাসও করার জন্য চায় না। অথচ এটি ১টি সনামধন্য প্যাসিভ ইনকাম পদ্ধতি।
কিছু জনপ্রিয় স্টক ফটোগ্রাফি সাইট হচ্ছে Shutterstock, iStock, Fotolia, Dreamstime ইত্যাদি। আপনি এই সাইট গুলোতে নিবন্ধন করার জন্য পারেন এবং আপনার ক্যামেরা দিয়ে তোলা পিকচারগুলো আপলোড করার জন্য পারেন।
স্টক ফটোগ্রাফির মাধ্যমে আপনি অনলাইনে ১টি প্যাভিষ ইনকাম সোর্স তৈরি করতে পারেন। স্টক ফটোগ্রাফি ওয়েবসাইট গুলোর স্বাভাবিক ধারা হলো যে, আপনি যতগুলো ছবি আপলোড করবেন তার সাথে সেই ছবিগুলোর প্রতিটি বিক্রয় হতে আপনি কিছু ডিস্কাউন্ট পাবেন।
কমিশন কত % হবে তা আপনার স্টক ফটোগ্রাফি সাইটের নীতিমালা বা শর্তাদি দ্বারা নির্ধারিত হতে পারে। প্রধারনত স্টক ফটোগ্রাফি সাইটের ডিস্কাউন্ট হচ্ছে ৩০% হতে ৮৫% এর মধ্যে।
অ্যাপস ডেভেলপমেন্ট টাকা আয়
অ্যাপ ডেভেলপমেন্ট ১টি উচ্চমানের পেশা যা আপনাকে ১টি সাকসেস ব্যবসা স্থাপনের সম্ভাবনা দেয়। এটা নিজেকে স্বাধীন ব্যবসা পরিমাণে চমৎকার সম্ভাবনা দেয় এবং আপনাকে প্রযুক্তিগত ভাবে প্রচুর এগিয়ে রাখবে।
অ্যাপ ডেভেলপমেন্ট এর কাজ করে আপনি ইন্টারনেট থেকে নানারকম উপায়ে আয় করার জন্য পারেন। তারমেধ্য যেমনঃ –
অ্যাপস বিক্রিঃ মনে করুন আপনি এন্ড্রোয়েড মোবাইলের জন্য অ্যাপস প্রস্তুত করতে পারেন। আপনি যখন কোনো এজেন্সি বা ব্যক্তির জন্য অ্যাপস প্রস্তুত করবেন, তখন আপনাকে টাকা প্রদান করা হবে।
অ্যাপস মনিটাইজঃ আপনি চাইলে নিজের জন্য অ্যাপস প্রস্তুত করতে পারেন। যেখানে করার জন্য আপনি গুগল এড মোভ প্রয়োগ করতে পারেন।
গ্রাফিক্স ডিজাইন করে টাকা আয়
গ্রাফিক্স ডিজাইন একটি বেশ ভালো ও আধুনিক পেশা যা আপনাকে আপনার সৃজনশীলতা এবং ক্রিয়েটিভিটি শো করতে দেয়। এই দক্ষতাকে কাজে লাগিয়ে আপনি অনলাইনের অনেক প্ল্যাটফর্ম প্রয়োগ করে টাকা উপার্জন করার জন্য পারেন।
আপনার যদি গ্রাফিক্স ডিজাইন স্কিল থাকে, কিন্তু ইচ্ছা করলেই আপনি ফাইভার, আপওয়ার্ক, ফ্রিল্যান্সার ও শিক্ষক ইত্যাদির মতো ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেসে বায়ারদের কাজ করে অনলাইন থেকে টাকা করার জন্য পারবেন।
আবার চাইলে ব্যক্তিগত স্টার্টআপ শুরু করেও প্রচুর চমৎকার করতে পারেন। বাংলাদেশে অগণিত বিদ্যমান এমন, যারা গ্রাফিক্স ডিজাইনের কাজ করে ইন্টারনেট থেকে টাকা করছে। ইভেন আমিও গ্রাফিক্স ডিজাইন এর উপর কাজ করি।
অনলাইন কোর্স প্রস্তুত করে টাকা আয়
অনলাইন কোর্স সৃষ্টি করে অনলাইন থেকে টাকা উপার্জন করা খুবই সাধারণ এবং পপুলার ১টি উপায়। তাই আপনার যে কোনো ব্যপারে বেশ ভালো স্কিল থাকতে হবে এবং সেই স্কিলের ওপর কোর্স তৈরি করতে হবে।
শুরুতেই আপনাকে নিশ্চিত হতে হবে যে আপনি কোর্স তৈরির জন্য ১টি শিক্ষামূলক বিষয় নির্বাচন করেছেন যা লোকদের কাজে আসতে পারে। যেমন, ওয়েব ডিজাইন, গ্রাফিক্স ডিজাইন, ভিডিও এডিটিং, এসইও, অ্যানিমেশন তৈরি ইত্যাদির ওপর কোর্স তৈরি করে ইন্টারনেট থেকে টাকা আয় করার জন্য পারবেন।
ওয়েব হোস্টিং এবং ডোমেইন বিক্রি করে টাকা আয়
ওয়েব হোস্টিং তার সাথে ডোমেইন বিক্রি করে অনলাইন হতে টাকা উপার্জন করার খুবই বেশ ভালো একটি উপায়। এই ব্যবসাটি শুরু করার জন্য আপনাকে অবশ্যই ঈষৎ হিসাব টাকা বিনিয়োগ করতে হতে পারে।
কারণ, ওয়েব হোস্টিং বিক্রির জন্য আপনাকে হয় ব্যক্তিগত হোস্টিং সেটিংস করার জন্য হবে, নাহয় অন্য কোনো সংস্থা হতে রিসেলার পদ্ধতিতে হোস্টিং ক্রয় করে আপনার ইউজারদের কাছে বিক্রি করার জন্য হবে।
ওয়েব হোস্টিং তার সাথে ডোমেইন বিক্রির ব্যবসাটি অতি জনপ্রিয় এবং সম্ভবনাময়ও বটে। আপনি চাইলে এই ব্যবসাটি চালু করে অনলাইন হতে টাকা আয় করতে পারবেন।